আমলকী একটি ঔষধি ফল। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন
ঋতুতে মানুষ এই ফলটি খেয়ে থাকে। অবাক হওয়ার মতো বিষয়, একটি আমলকীতে প্রায়
২০টি কমলার সমান ভিটামিন সি থাকে। বিজ্ঞানে এ ফলকে পৃথিবীর সবচেয়ে
শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে দেখানো হয়েছে।
আমলকীতে শুধু যে ভিটামিন সি-ই থাকে তা নয়। এতে আরও থাকে ফ্লেভোনয়েড, ট্যানিন ও খনিজ পদার্থ। আমলকী খেলে সর্দি, কাশি থেকে শুরু করে অ্যাজমা ও ব্রংকাইটিসের মতো শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত রোগগুলো থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
আমলকীর কিছু উপকারিতা এখানে উল্লেখ করা হলো— গবেষণায় দেখা গেছে, আমলকী যকৃতের বিষাক্ততা দূর করে। যকৃতে বিভিন্ন ধরনের অসুখ বিশেষ করে যক্ষ্মা রোগের ওষুধের নেতিবাচক প্রভাব পড়ার কারণে যেসব বিষাক্ততার সৃষ্টি হয় তা দূর করতে আমলকী সাহায্য করে।
ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে : যখন দেহ ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে তখন দেহের জন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি অনেক সময় ক্যান্সার প্রতিরোধও করতে পারে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোষের প্রদাহ এবং নষ্ট হওয়ার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী : যকৃতের এবং অগ্নাশয়ের প্রদাহ, ফোলা, ব্যথা দূর করতে এবং সঠিকভাবে অগ্নাশয়ের কাজে সাহায্য করে। নিয়মিত আমলকী খেলে তা ইন্সুলিনের নির্গমনকে নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তের শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে বিশেষ করে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে। গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র তিন গ্রাম আমলকীর গুঁড়া অন্য যে কোনো ডায়াবেটিসের ওষুধের চেয়ে বেশি কার্যকরী।
পেটের ব্যথা, ডায়রিয়া, বমি, পেট মোচড়ানো ও প্রদাহসহ বিভিন্ন ধরনের হজমজনিত পেটের সমস্যা আমলকীর দ্বারা দূর করা সম্ভব।
সুন্দর ত্বক, চুল ও নখের জন্য আমলকী দেহ কোষের পুনর্গঠন করে। যার ফলে দেহ পুনর্যৌবন লাভ করে। নিয়মিত আমলকী খেলে এবং ব্যবহার করলে চুল পড়া বন্ধ হয়, বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়, অকালে চুল পেকে যাওয়া প্রতিরোধ করে। চুলের খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপায় হচ্ছে এই আমলকী। শ্যাম্পু, ফেসিয়াল ক্রিম, চুলের মাস্ক এবং অন্যান্য আরও অনেক কিছুতেই আমলকী ব্যবহূত হয়ে থাকে। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে আমলকীর ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ব্রণ, ফুসকুড়ি ও রুক্ষ ত্বকের জন্য বিভিন্ন ধরনের সমস্যাসহ ত্বকের অনেক ধরনের প্রদাহ দূর করতে পারে আমলকী।
আমলকীতে শুধু যে ভিটামিন সি-ই থাকে তা নয়। এতে আরও থাকে ফ্লেভোনয়েড, ট্যানিন ও খনিজ পদার্থ। আমলকী খেলে সর্দি, কাশি থেকে শুরু করে অ্যাজমা ও ব্রংকাইটিসের মতো শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত রোগগুলো থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
আমলকীর কিছু উপকারিতা এখানে উল্লেখ করা হলো— গবেষণায় দেখা গেছে, আমলকী যকৃতের বিষাক্ততা দূর করে। যকৃতে বিভিন্ন ধরনের অসুখ বিশেষ করে যক্ষ্মা রোগের ওষুধের নেতিবাচক প্রভাব পড়ার কারণে যেসব বিষাক্ততার সৃষ্টি হয় তা দূর করতে আমলকী সাহায্য করে।
ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে : যখন দেহ ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে তখন দেহের জন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি অনেক সময় ক্যান্সার প্রতিরোধও করতে পারে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোষের প্রদাহ এবং নষ্ট হওয়ার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী : যকৃতের এবং অগ্নাশয়ের প্রদাহ, ফোলা, ব্যথা দূর করতে এবং সঠিকভাবে অগ্নাশয়ের কাজে সাহায্য করে। নিয়মিত আমলকী খেলে তা ইন্সুলিনের নির্গমনকে নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তের শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে বিশেষ করে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে। গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র তিন গ্রাম আমলকীর গুঁড়া অন্য যে কোনো ডায়াবেটিসের ওষুধের চেয়ে বেশি কার্যকরী।
পেটের ব্যথা, ডায়রিয়া, বমি, পেট মোচড়ানো ও প্রদাহসহ বিভিন্ন ধরনের হজমজনিত পেটের সমস্যা আমলকীর দ্বারা দূর করা সম্ভব।
সুন্দর ত্বক, চুল ও নখের জন্য আমলকী দেহ কোষের পুনর্গঠন করে। যার ফলে দেহ পুনর্যৌবন লাভ করে। নিয়মিত আমলকী খেলে এবং ব্যবহার করলে চুল পড়া বন্ধ হয়, বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়, অকালে চুল পেকে যাওয়া প্রতিরোধ করে। চুলের খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপায় হচ্ছে এই আমলকী। শ্যাম্পু, ফেসিয়াল ক্রিম, চুলের মাস্ক এবং অন্যান্য আরও অনেক কিছুতেই আমলকী ব্যবহূত হয়ে থাকে। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে আমলকীর ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ব্রণ, ফুসকুড়ি ও রুক্ষ ত্বকের জন্য বিভিন্ন ধরনের সমস্যাসহ ত্বকের অনেক ধরনের প্রদাহ দূর করতে পারে আমলকী।
No comments:
Post a Comment