তখন কুমিল্লা শহরের মফিজাবাদ, নোনাবাদ, গোবিন্দপুর, সুজানগর ও হাড্ডিখোলা বস্তির বাসিন্দাদের অভাব–অনটন ছিল নিত্যসঙ্গী। সেখানে ছিল না কোনো ধরনের জ্ঞানের আলো। নারীরা ঘরে বসে থাকতেন। সময়টা ছিল ১৯৯৫ সাল। এসব দেখে মনে হচ্ছিল তাঁদের জন্য কিছু একটা করা দরকার। এরপর এক লাখ টাকা পুঁজি নিয়ে সেখানে বিনা মূল্যে টয়লেট করা হলো। নারীদের সেলাইকাজের প্রশিক্ষণ দেওয়া হলো। ব্লক–বাটিকের কাজও শেখানো হলো।... বিস্তারিত
from প্রথম আলো https://ift.tt/2PPylR2
No comments:
Post a Comment