৬৫ বছর বয়সের রানু বেগমের বাড়ি ছিল শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর গ্রামে। ২০ বছর আগে স্বামী মারা যান। ছেলে মোতালেব দেওয়ানকে আঁকড়ে ধরে জীবন কাটাচ্ছিলেন। কোনো অভাব ছিল না চার সদস্যের পরিবারে। গত বছরের আগস্টে পদ্মার ভাঙনে সবকিছু পাল্টে যায় তাঁর। বসতবাড়ি, ফসলি জমি, ছেলের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খাবার হোটেল নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। সবকিছু হারিয়ে নিঃস্ব রানু বেগমের ঠাঁই মিলেছে নড়িয়া পৌরসভার পূর্ব নড়িয়া... বিস্তারিত
from প্রথম আলো http://bit.ly/2wfU0JS
No comments:
Post a Comment