তখনো তিনি ‘ওস্তাদ’ হয়ে ওঠেননি। কিন্তু রামপুর দরবারে তত দিনে চার বছর সরোদ বাজানো শিখে ফেলেছেন। বাজানো দেখে বন্ধুরা হিংসায় জ্বলেপুড়ে শেষ! আলাউদ্দীন খাঁর হাতের সরোদ, এসরাজ, বীণা তত দিনে অনুরণন তুলে জানান দিচ্ছে, একদিন তিনি শাসন করবেন ভারতীয় ধ্রুপদি সংগীতের এক গুরুত্বপূর্ণ ধারা। অবাঙালি বন্ধুরা তাঁকে তাচ্ছিল্য করত, ‘মচ্ছিকে পানি পিনেওয়ালা’ বলে। দু-চার মাস তিনি সব সহ্য করলেন।... বিস্তারিত
from প্রথম আলো https://ift.tt/2Otpeph
No comments:
Post a Comment