এক্সারসাইজ টলারেন্স টেস্ট বা স্ট্রেস টেস্ট (ইটিটি) যন্ত্রটি নষ্ট নয় বছর। ১২টি ইনফিউশন পাম্প থাকলেও সচল একটিও নেই। একটিমাত্র ইকো–কার্ডিয়াক যন্ত্র; সেটিও নষ্ট এক বছর ধরে। চারটি ইসিজি যন্ত্রের দুটিই অকেজো। নেই কোনো এনজিওগ্রাম যন্ত্র। শুধু তাই নয়, ২৮ শয্যার সিসিইউটির নেই নিজস্ব কোনো চিকিৎসক ও নার্স। নষ্ট যন্ত্রপাতি আর ধার করা জনবল দিয়েই চলছে যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনারি... বিস্তারিত
from প্রথম আলো https://ift.tt/2Uuy4Zn
No comments:
Post a Comment